আন্তর্জাতিক ডেস্ক ॥ পুঁজিবাদের স্বঘোষিত বিশ্ব মোড়ল খোদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঘাড়েও ঋণের বোঝা ৩০ লক্ষ কোটি টাকার ওপরে! এই প্রথমবার দেশটির দেনা ৩০ লক্ষ কোটি টাকা ছাড়াল। চাপে বাইডেন আছে প্রশাসন। বিশ্ব গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী আকাশছোঁয়া এই ঋণের পিছনে একাধিক কারণও দর্শানো হয়েছে। তার মধ্যে প্রথমেই রয়েছে করোনাভাইরাস। গত দু’বছর ধরে কোভিড মহামারির সঙ্গে লড়াই করছে আমেরিকা। যদি তাই হয়, তাহলে বলতে হয় পুঁজিবাদের ভিত দুর্বল। একটুতেই নড়ে যায়।
৩১ জানুয়ারি বাইডেন সরকারের রাজস্ব বিভাগের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, জাতীয় ঋণ এখন ৩০ লক্ষ কোটি টাকার বেশি। রাজস্ব বিভাগের তথ্য বলছে, সরকারি ঋণের পরিমাণ গত বছরের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জানুয়ারিতে ঋণ বেড়েছে প্রায় সাত লক্ষ কোটি টাকা। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে আমেরিকার ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় ২৩ লক্ষ কোটি টাকা।
গত দু’বছর ধরে কোভিড মহামারির সঙ্গে লড়াই করছে বিশে^র প্রায় সব দেশ। করোনা আবহে চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাপক চাপ বেড়েছে। ব্যয় বৃদ্ধি হয়েছে প্রশাসনের। তাছাড়া, মহামারি পরিস্থিতিতে আমেরিকার বিরাট ব্যবসায়িক ক্ষতি হয়েছে। সিএনএন সংবাদমাধ্যমের দাবি, ২০১৯ সালের শেষের দিকে জাপান ও চিনের বিনিয়োগকারীদের প্রায় সাত লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নিয়েও আবার ফিরিয়ে দিয়েছে আমেরিকা। বিশ্বের প্রবল শক্তিধর রাষ্ট্রের রেকর্ড দেনার আরেকটি কারণ হিসাবে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ২০০৮ সাল থেকেই ঋণের পরিমাণ ক্রমান্বয়ে বাড়ছিল। তার পর ঋণের বোঝার ওজন বাড়িয়েছে করোনা মহামারি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই অর্থনৈতিক দশা প্রমাণ করছে, বিশ্ব পুঁজিবাদ মুক্তির পথ নয়। সমস্যা ও সংকটে তা ভেঙে যেতে পারে।
পুঁজিবাদের স্বঘোষিত বিশ্ব মোড়ল খোদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঘাড়েও ঋণের বোঝা ৩০ লক্ষ কোটি টাকার ওপরে! এই প্রথমবার দেশটির দেনা ৩০ লক্ষ কোটি টাকা ছাড়াল। চাপে বাইডেন আছে প্রশাসন। বিশ্ব গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী আকাশছোঁয়া এই ঋণের পিছনে একাধিক কারণও দর্শানো হয়েছে। তার মধ্যে প্রথমেই রয়েছে করোনাভাইরাস। গত দু’বছর ধরে কোভিড মহামারির সঙ্গে লড়াই করছে আমেরিকা। যদি তাই হয়, তাহলে বলতে হয় পুঁজিবাদের ভিত দুর্বল। একটুতেই নড়ে যায়।
৩১ জানুয়ারি বাইডেন সরকারের রাজস্ব বিভাগের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, জাতীয় ঋণ এখন ৩০ লক্ষ কোটি টাকার বেশি। রাজস্ব বিভাগের তথ্য বলছে, সরকারি ঋণের পরিমাণ গত বছরের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জানুয়ারিতে ঋণ বেড়েছে প্রায় সাত লক্ষ কোটি টাকা। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে আমেরিকার ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় ২৩ লক্ষ কোটি টাকা।
গত দু’বছর ধরে কোভিড মহামারির সঙ্গে লড়াই করছে বিশ্বের প্রায় সব দেশ। করোনা আবহে চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাপক চাপ বেড়েছে। ব্যয় বৃদ্ধি হয়েছে প্রশাসনের। তাছাড়া, মহামারি পরিস্থিতিতে আমেরিকার বিরাট ব্যবসায়িক ক্ষতি হয়েছে। সিএনএন সংবাদমাধ্যমের দাবি, ২০১৯ সালের শেষের দিকে জাপান ও চিনের বিনিয়োগকারীদের প্রায় সাত লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নিয়েও আবার ফিরিয়ে দিয়েছে আমেরিকা। বিশ্বের প্রবল শক্তিধর রাষ্ট্রের রেকর্ড দেনার আরেকটি কারণ হিসাবে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ২০০৮ সাল থেকেই ঋণের পরিমাণ ক্রমান্বয়ে বাড়ছিল। তার পর ঋণের বোঝার ওজন বাড়িয়েছে করোনা মহামারি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই অর্থনৈতিক দশা প্রমাণ করছে, বিশ্ব পুঁজিবাদ মুক্তির পথ নয়। সমস্যা ও সংকটে তা ভেঙে যেতে পারে।