নতুন কথা ডেস্ক: চীনের উহান প্রদেশ থেকে গত ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া নভেল করোনা ভাইরাস গত দেড় বছর ধরে মহামারি আকার ধারণ করেছে। বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলে সংক্রমনের মাধ্যমে এ ভাইরাস তার রূপ বদল করেছে বহুবার। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ২৭টি ইউকে ভ্যারিয়েন্ট, ৮৫টি সাউথ আফ্রিকান ভ্যারিয়েন্ট, পাঁচটি নাইজেরিয়ান ভ্যারিয়েন্ট এবং ২৩টি ইন্ডিয়ার ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক ডা. তাহমিনা শিরীন।
আজ রবিবার (৩০ মে) স্বাস্থ্য অধিদফতরের ভার্চুয়াল বিফ্রিংয়ে যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা জানান। ডা. তাহমিনা বলেন, দেশে এযাবৎ ২৬৩টি সিকোয়েন্সিং করা হয়েছে। তার মধ্যে ২৭টি ইউকে ভ্যারিয়েন্ট, ৮৫টি সাউথ আফ্রিকান ভ্যারিয়েন্ট, পাঁচটি নাইজেরিয়ান ভ্যারিয়েন্ট এবং ২৩টি ইন্ডিয়ার ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে। বি.১.৬.৭ এটি ভারত ফেরত এবং তাদের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের মধ্যে পেয়েছি আমরা। তবে এই ভ্যারিয়েন্ট নতুন কোনও বিষয় না মন্তব্য করে তিনি বলেন, যত রোগী শনাক্ত হবে, সংক্রমণ হবে, নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া যাবে। সুতরাং ভ্যারিয়েন্ট যা-ই হোক না কেন, আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। যার যখন সময় আসবে, তাকে টিকা নিতে হবে। এভাবে আমরা সংক্রমণ কমাতে পারবো। করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবো।