দেশজুড়ে ওয়ার্কার্স পার্টির সংহতি সমাবেশ ও মানববন্ধন:নদী বাঁচাও, প্রাণ-প্রকৃতি বাঁচাও

নতুন কথা প্রতিবেদন :‘নদী বাঁচাও, প্রাণ-প্রকৃতি বাঁচাও’-এই আহŸান
জানালো বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। ১ নভেম্বর তিস্তাপাড়ে ২৩০
কিলোমিটার মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে দেশজুড়ে বিভিন্ন জেলায় সমাবেশ,
মানবন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচী থেকে এ আহŸান জানানো হয়। এসব
কর্মসূচীতে দলটি দেশের সকল নদ-নদী’র নাব্যতা রক্ষা করে পানির স্বাভাবিক
প্রবাহ নিশ্চিত করা, শাখা নদীগুলোকে উদ্ধার, নদী থেকে বালু উত্তোলনের
নীতিমালা প্রণয়ন, নদীর অবৈধ দখল উচ্ছেদসহ নদী দুষণমুক্ত করে প্রকৃতি ও
পরিবেশ রক্ষারও দাবি জানায়। 

ঢাকাঃ রাজধানী ঢাকার প্রাণ খ্যাত বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু
নদী অবৈধ দখলমুক্ত করে স্বাভাবিক প্রবাহ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে ঢাকা
মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টি। ১ নভেম্বর সকালে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে সদরঘাট
লালকুটিঘাট এলাকায় মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়।
ঢাকা মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড আবুল
হোসাইনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন মহানগর সাধারণ সম্পাদক কিশোর রায়, নগর
নেতা জাহাঙ্গীর আলম ফজলু, মুর্শিদা আখতার নাহার, আনোয়ার আলী, সুত্রাপুর
শাখার সম্পাদক রমেশ দাস, পিউ দাস, গেন্ডারিয়া শাখা সম্পাদক মোস্তফা কামাল
বিপুল, মনোরঞ্জন দাস প্রমুখ। মানববন্ধন শেষে একটি প্রতিনিধি দল ঢাকা জেলা
প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি পেশ করে।
গাইবান্ধাঃ তিস্তা বাঁচাও, নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের ডাকে তিস্তাপাড়ের
মানবন্ধনে সুন্দরগঞ্জের হরিপুরের মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে গাইবান্ধা
জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি। এ সময় সংহতি বক্তব্য রাখেন পার্টির পলিটব্যুরোর
সদস্য কমরেড আমিনুল ইসলাম গোলাপ। উপস্থিত ছিলেন জেলা সম্পাদকমÐলীর সদস্য
মাসুদুর রহমান মাসুদ, আশরাফ আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান প্রমুখ।
সংহতি বক্তব্যে কমরেড গোলাপ বলেন, তিস্তা নদী পুনঃখনন ও ভাঙনরোধে দুই তীর
রক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হলে নদী নাব্যতা ফিরে পাবে। সেই সঙ্গে নৌ
চলাচল স্বাভাবিক ও কৃষি উন্নয়নে সেচ সুবিধা সম্প্রসারণ করা সম্ভব হবে।
অবিলম্বে তিস্তা নদীর সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও পুনরুদ্ধার প্রকল্পটি
বাস্তবায়নের জন্য জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান।
কুষ্টিয়াঃ তিস্তা অববাহিকায় স্মরণকালের বৃহৎ মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে
নদী রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করেছে কুষ্টিয়া জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি।
শহরের চৌরাস্তায় বকচত্বর মোড়ে অনুষ্ঠিত ওই মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন
জেলা সভাপতি কমরেড ফজলুল হক বুলবুল। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন
পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য কমরেড নুর আহমদ বকুল। এ সময় তিনি বলেন, নদীর
নাব্যতা সঙ্কটের কারণে যেমন পানি সঙ্কট তীব্র হচ্ছে, তেমনি কৃষিতেও
মারাত্মক প্রভাব পড়ছে। এভাবে চলতে থাকলে ভবিষ্যতে খাদ্যনিরাপত্তা আরো
মারাত্মক আকার ধারণ করবে।
কমরেড বকুল বলেন, অন্যদিকে নদী খেকোরা নদী দখল করে নদীর অস্তিত্ব বিলীন
করে দিচ্ছে। বাড়ছে নদী দূষণ। দখল-দুষণে বিপর্যস্ত নদীগুলোকে রক্ষা করা না
গেলে আবাদের প্রকৃতি ও পরিবেশ আরো ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে। সময় থাকতে নদী
বাঁচান, পরিবেশ ও দেশ বাঁচান। মানববন্ধনে আরো বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয়
সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান, জেলা সাধারণ সম্পাদক কমরেড হাফিজ
সরকার, শহর সাধারণ সম্পাদক কমরেড সোহেল রানা, জাতীয় কৃষক সমিতির জেলা
সভাপতি কমরেড এসরারুল হক ও সাধারণ সম্পাদক কমরেড লুতফুল হক পাপ্পানা ,
যুব মৈত্রী’র জেলা সাধারণ সম্পাদক জাহিদুর রহমান, জেলা ছাত্র  মৈত্রী’র
সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম খান শিশির প্রমুখ। পরে তারা কুষ্টিয়া
জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি দেন।
সাতক্ষীরাঃ টিআরএম-এ অন্তর্ভুক্ত করে বেতনা-মরিচ্চাপ নদীসহ সব সংযোগ খাল
পুনঃখনন ও দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলের জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে
সাতক্ষীরায় মানববন্ধন করেছে সাতক্ষীরা জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি। এ দিন
শহরের কালেক্টরেট চত্বরে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন পার্টির
পলিব্যুরোর সদস্য ও সাতক্ষীরা জেলা সভাপতি অ্যাড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ
এমপি। এ সময় তিনি বলেন, জলাবদ্ধতা ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। বছরের ৬ মাসেরও বেশি
সময় ধরে সাতক্ষীরা জেলার বেশিরভাগ এলাকা পানির নিচে থাকে। বেতনা নদী কোনো
রকমে টিকে আছে। কমরেড লুৎফুল্লাহ বলেন, অপরদিকে মরিচ্চাপ নদী মৃত্যুর প্রহর গুনছে।
গোয়ালঘেশিয়া নদীর অকাল মৃত্যু ঘটেছে, খোলপেটুয়া নদীও পড়েছে মৃত্যুর মুখে।
এ কারণেই জলাবদ্ধতার প্রকোপ দিনদিন বাড়ছে। তিনি বলেন, সরকার গৃহীত প্রকল্পে টিআরএম অন্তর্ভুক্তকরণসহ ইছামতি নদীর সঙ্গে লাবণ্যবতী ও সাপমারা নদীর পুনঃসংযোগ করানো হলে মরিচ্চাপ, সালখালী,
হাবড়া ও গুটিয়াখালী নদী সজীব হয়ে উঠবে। একইসঙ্গে খোলপেটুয়ার নাব্যতা
সংকটও দূর হবে। জেলা সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. ফাহিমুল হক কিসলু’র সঞ্চালনায়
বক্তব্য রাখেন জেলা নেতা মহিবুল্লাহ মোড়ল, প্রকৌশলী আবিদুর রহমান, মঈনুল
ইসলাম, সদর উপজেলা সভাপতি স্বপন কুমার শীল, কলারোয়া উপজেলা সভাপতি আব্দুর
রউফ, হিরন্ময় মÐল প্রমুখ। পরে ওয়ার্কার্স পার্টির নেতারা জেলা প্রশাসকের
নিকট প্রধানমন্ত্রী ও পানিসম্পদমন্ত্রী বরবার পৃথক দু’টি স্মারকলিপি পেশ
করেন।
বরিশালঃ সন্ধ্যা, সুগন্ধা, আড়িয়াল খাঁ, জয়ন্তী নদীর ভাঙনের হাত থেকে
বানরীপাড়া, উজিরপুর, বাবুগঞ্জ, মুলাদি, মেহেন্দীগঞ্জসহ উপকুলবাসীকে
রক্ষাসহ নদীগুলোর নাব্যতা সঙ্কট দূর করার দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি
প্রদান করেছে বরিশাল জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি। পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য
ও জেলা সভাপতি অধ্যাপক নজরুল হক নীলুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা
সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি এ্যাড.টিপু সুলতান, জেলা নেতা মোজাম্মেল হক
ফিরোজ, ফাইজুল হক বালী, চাঁদপাশা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান সবুজ,
গফুর মোল্লা, মিন্টু দে প্রমুখ। বরিশাল নগরীর অশ্বিকুমার হল চত্বরে
অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে কমরেড নীলু বলেন, প্রতিবছর বন্যার সময় নদীর নাব্যতা
সঙ্কটের কারণে এসব অঞ্চলের মানুষকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। এসব থেকে
তাদের বাঁচাতে এবং নদীকে দখলমুক্ত করে সারাবছর পানিপ্রবাহ সঠিক রাখতে
পদক্ষেপ নিতে হবে। পরে তারা জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি প্রদান করেন।
রাজশাহীঃ পদ্মার নাব্যতা রক্ষা করে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ নিশ্চিত করার
দাবিতে জেলা প্রশাসক কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে রাজশাহী জেলা ও
মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টি। এ সময় অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রফিকুল ইসলাম পিয়ারুল। নগর সম্পাদকমÐলীর সদস্য
মনির উদ্দিন পান্নার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টির
সাধারণ সম্পাদক দেবাশিষ প্রামাণিক দেবু, জেলা সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল হক
তোতা, নগর নগর সম্পাদকমÐলীর সদস্য আবদুল মতিন, নাজমুল করিম অপু,
মনিরুজ্জামান মনির, গোদাগাড়ী উপজেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইদুর
রহমান প্রমুখ। এ সময় বক্তারা অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে পদ্মা ও এর শাখা
নদীগুলোকে উদ্ধার এবং দূষণমুক্ত করার দাবি জানান।
খুলনাঃ ‘তিস্তা বাঁচাও, নদী বাঁচাও’ সংগ্রাম পরিষদ ২৩০ কিলোমিটার
মানববন্ধনে সংতি প্রকাশ করে খুলনায় সমাবেশ করেছে খুলনা জেলা ও মহানগর
ওয়ার্কার্স পার্টি। ওইদিন পার্টির জেলা ও মহানগর কার্যালয় চত্বর থেকে
মিছিল সহকারে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে সংহতি সমাবেশে সভাপতিত্ব
করেন মহানগর সভাপতি কমরেড শেখ মফিদুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন পার্টির
কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জেলা সভাপতি কমরেড এড.মিনা মিজানুর রহমান,
কেন্দ্রীয় সদস্য ও জেলা সাধারণ সম্পাদক কমরেড আনসার আলী মোল্লা, পার্টির
কেন্দ্রীয় সদস্য কমরেড দিপংকর সাহা দিপু, জেলা ও মহানগর পার্টির নেতা
কমরেড দেলোয়ার উদ্দিন দিলু, কমরেড গৌরাঙ্গ প্রসাদ রায়, কমরেড খলিলুর
রহমান, কমরেড আঃ সাত্তার মোল্লা, কমরেড নারায়ণ সাহা, কমরেড সন্দীপন রায়,
কমরেড আঃ হামিদ মোড়ল, কমরেড মনির হোেেসন, কমরেড বাবুল আখতার, কমরেড
রেজোয়ান রাজা, কমরেড কামরুল হোসেন জোয়ার্দ্দার, কমরেড হাফিজুর রহমান,
কমরেড গৌতম কুমার কুÐু,  প্রমুখ। সমাবেশে খুলনা অঞ্চলের নদীগুলো রক্ষার
দাবি জানানো হয়। পরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
চট্টগ্রামঃ ‘নদী বাঁচাও, দেশ বাঁচাও’, ‘বিপন্ন কর্ণফুলী বাঁচাও, দেশের
অর্থনীতি বাঁচাও’-এই শ্লোগানে কর্ণফুলীকে জাতীয় নদী ঘোষণার দাবি জানিয়েছে
চট্টগ্রাম জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি। ১ নভেম্বর কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ
হিসেবে মানববন্ধন কর্মসূচী থেকে এ আহŸান জানানো হয়। জেলা সভাপতি এ্যাড.
আবু হানিফের সভাপতিত্বে এবং জেলা সাধারণ শরীফ চৌহানের সঞ্চালনায় বক্তব্য
রাখেন নদী গবেষক অধ্যাপক ইদ্রিস আলী, জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের জেলা
সাধারণ সম্পাদক দিদারুল আলম চৌধুরী, ওয়ার্কার্স পার্টির  জেলা সদস্য
সুপায়ন বড়–য়া, মোকতার আহমেদ যুব মৈত্রী’র জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক খোকন
মিয়া, ছাত্র মৈত্রী’র জেলা সহ-সভাপতি সাইফুদ্দিন সুজন, শামসুল আলম,
অধ্যাপক শিবু দাশ প্রমুখ।
নড়াইলঃচিত্রা, কাজলা, মধুমতি ও নবগঙ্গা নদী অবৈধ দখলদার মুক্ত ও পানি
প্রবাহ সচল রাখার দাবিতে মানববন্ধন করেছে নড়াইল জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি।
স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন পার্টির নড়াইল জেলা সভাপতি
নজরুল ইসলাম, জেলা সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আমিরুল ইসলামসহ জেলঅ
নেতৃবৃন্দ। এর আগে শহরে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
নাটোরঃ বড়াল নদীর উৎসমুখ চারঘাটে ¯øুইচগেট অপসারণ, মুসা খাঁ, আত্রাই,
নারদ, পূজা, গদাই, বারনই কাশিয়া ডাঙ্গা, ইছামতি নদী দখলমুক্ত করে নাব্যতা
সৃষ্টির দাবিতে জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি প্রদান করেছে নাটোর জেলা
ওয়ার্কার্স পার্টি। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদানের সময়
উপস্থিত ছিলেন পার্টির জেলা সভাপতি অধ্যক্ষ ইব্রাহীম খলীল, সাধারণ
সম্পাদক  এ্যাড. লোকমান হোসেন বাদল, সম্পাদক মÐলীর সদস্য মিজানুর রহমান
মিজান, আব্দুল করিম প্রমুখ।
ভাÐারিয়া (পিরোজপুর)ঃ করোনা মহামারীকালে অসহনীয় কর বাতিল, ভুবনেস্বর নদীর
¯øুইচ গেট অপসারণসহ নদী খাল পরিবেশ বাচাঁনোর দাবিতে মানববন্ধন করেছে
পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টি। এ সময় বক্তব্য রাখেন
জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি খান মো. রুস্তম আলী ও জেলা-উপজেলা
নেতৃবৃন্দ।
শেরপুরঃ পাহাড়ী নদী ভোগাইয়ের দুই পাড়ে বেড়িবাঁধ নির্মাণ ও দখলমুক্ত করার
দাবি জানিয়েতিস্তা রক্ষার নদী রক্ষার মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে
মানববন্ধন করেছে শেরপুর জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি। পার্টির জেলা সম্পাদক
রাজিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন খেতমজুর নেতা আতাউর, কৃষক নেতা
মোসারফ হোসেন, সুলতান রীতা রানী পাল, বীপেন্দ্র চন্দ্র পাল প্রমুখ।