বিপদ ঘাড়রে উপর না এলে নাকি কার কার হুশ হয় না। অবহলো কখনও কখনও যে চরম বপিদ ডকেে আনে তার ভুরি ভুরি প্রমাণ হাতরে কাছে থাকলওে আমরা যনে কানে দয়িছেি তুলো আর পঠিে বধেঁেছি কুলো। সারা বশ্বি যখন করোনা ভয়ে জড়োসড়ো, মাস্ক পর,ে ঘরে থকে,ে সামাজকি দূরত্ব বজায় রখেে করোনাকে সমীহ করে চলছেে তখন আমরা উল্টো পথে । প্রতবিশেি দশে ভারত যখন ব্যাপকহারে করোনা নয়িন্ত্রণে হমিশমি খাচ্ছে তখন আমরা মহানন্দে মাস্ক ছাড়া যত্রতত্র বচিরণ করছ।ি সরকাররে বারংবার সর্তকতা, লক ডাউন, রাস্তা ঘাটে প্রশাসনরে তৎপরতা, জরমিানার ব্যবস্থা কোন কছি্ ুআমাদরে টলাতে পারনে।ি অকারণে ঘোরাফরো, আড্ডা, সময় কাটানো কোন কছিু বাদ থাকছে না। চৌধুরী মোড়, মাদ্রাসা রোড, তালুকদার আব্দুল খালকে সড়ক, কলজে মোড়, বটতলা সব জনমানবশূন্য থাকলওে মাছরে বাজারে উপচে পড়া ভীড়। ‘মাছে ভাতে বাঙালী’- কথাটি আর এমনি এমনি আসনে।ি প্রয়োজন না থাকলওে নানা ছুতায় মোংলায় আসতে হব।ে এমন ও দখো গছেে শুধু চা খাওয়ার জন্য মোংলা যতেে হব।ে ধরা পড়লে নানারকম মথ্যিার আশ্রয় নয়িে উদ্ধার পাওয়ার চষ্টো অবাক করার মতো। ঈদরে বাজার করতে আসা অনকেরে মুখে মাস্ক খুজঁে পাওয়া যাচ্ছে না। কাঁচা বাজাররে অধকিাংশ দোকনদার মাস্ক ব্যবহার করছনে না। মাস্ক পরলে নাকি শ্বাস নতিে কষ্ট হয়। কারো কারো অভমিত আল্লাহ যদি ননে তবে মাস্ক পরে কোন লাভ হবে না। এ ধরণরে নর্লিপ্তিতার পরণিতি যে কত ভয়াবহ হতে পারে তা মোংলার দুটো পরসিংখ্যান লক্ষ্য করলে তা পরষ্কিার হয়ে যাব।ে গত মঙ্গলবার (২৫/০৫/২০২১ তারখি) মোংলা উপজলো স্বাস্থ্য কমপ্লক্সেে ৬৭ জনরে নমুনা পরীক্ষায় প্রাপ্ত ফলাফলে দখো যায় যে ৩৩ জন রোগীর শরীরে করোনা পজটেভি ধরা পড়ছে।ে শতকরা হসিাব করলে দাঁড়ায় ৪৯.২৫%। আজকরে ফলাফল আরও বশেি উদ্বগেজনক। আজ শনবিার (২৯/০৫/২০২১ তারখি) ৪২ জনরে নমুনা পরীক্ষায় প্রাপ্ত ফলাফলে দখো গছেে ৩০ জন রোগীর শরীরে করোনা পজটেভি ধরা পড়ছে।ে শতকরা হসিাবে ৭১.৪২%। মাত্র ৫ দনিরে ব্যবধানে শতকরা হার ২২.১৭% বড়েছে।ে নমুনা পরীক্ষার পরমিাণ বাড়াতে পারলে যে চত্রি পাওয়া যাবে তা চন্তিার কারণ হয়ে দাঁড়াব।ে অভ্যাসবশত গতকাল বকিালে মোংলা পশুর নদীর পাড়রে রাস্তায় হাঁটতে বরে হয়ে যে চত্রি দখেলাম তাতে মনে হলাে মোংলায় করোনার প্রভাব পড়নে।ি শতকরা ৯৮% লোকরে মুখে মাস্ক অনুপস্থতি। সচতেনতা কাকে বলে আর কী! প্রশাসনরে পক্ষ থকেে ঘোষণা দওেয়া হয়ছেে আগামীকাল রববিার (৩০/০৫/২০২১ তারখি) থকেে ৮ দনিরে জন্য কঠোর বধিি নষিধে আরোপ করা হব।ে প্রশাসন যত রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করুক না কনে আমরা সাধারণ জনগণ সচতেন না হলে অবস্থার উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা কম।
লেখকঃ নরশে চন্দ্র হালদার (প্রধান শক্ষিক),মোংলা উচ্চ বালকিা বদ্যিালয়,মোংলা, বাগরেহাট।
